[ভাগ ১]
কিন্তু, কলেজের সময় আমি প্রশ্ন করতে শুরু করেছিলাম যে আমার লালন-পালন বা আমার ধর্মীয় বিশ্বাস সত্য ছিল না কি সেগুলি শুধুমাত্র রীতি ও ঐতিহ্য ছিল।
তাই যখন আমি উত্তর খুঁজছিলাম, ঈশ্বরের মণ্ডলীর সদস্যদের কাছ থেকে আমাকে বাইবেল অধ্যয়ন করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
আর বাইবেল অধ্যয়ন করার সময়, তারা আমাকে বাইবেলের মধ্যে যা দেখিয়েছিলেন তাতে আমি সত্যিই অবাক হয়েছিলাম।
তাই আমি সত্যিই দেখতে পেরেছিলাম যে ঈশ্বরের মণ্ডলী যা শিক্ষা দিচ্ছে সেটা বৈধ ছিল, এবং এটা অবশ্যই সত্য।
[ভাগ ২]
ঈশ্বরের মণ্ডলীতে আমি যা কিছু শিখেছি তার মধ্যে, আমি বলতে পারি যে আমার জন্য সবথেকে বেশী চোখ খুলে দেওয়ার এবং সবথেকে স্পর্শ করার মত বিষয় ছিল মাতা ঈশ্বরের বিষয়ে শেখা।
আর এটা চোখ খুলে দেওয়ার মত ছিল কারণ আমরা সবসময় চার্চে যাই এবং পিতা ঈশ্বরকে বিশ্বাস করি, কিন্তু এখানে বাইবেল আমাদের স্বর্গীয় মাতা, মাতা ঈশ্বরের বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়।
আর যখন আমি শিখেছিলাম যে নতুন যিরূশালেম, কন্যা, মেষশাবকের ভার্য্যা ছিলেন আমাদের স্বর্গীয় মাতা, আমি এটা জেনেও অবাক হয়েছিলাম যে, আদিপুস্তক থেকে শুরু করেই তাঁর বিষয়ে সাক্ষ্য আছে যখন ঈশ্বর বলেছেন, “আমরা আমাদের প্রতিমূর্ত্তিতে ও আমাদের সাদৃশ্যে মনুষ্য নির্মাণ করি।”
তাই আপনাদের কাছে এটা ছিল।
প্রথম পুস্তক আদিপুস্তক থেকে শেষ পুস্তক প্রকাশিত বাক্য পর্যন্ত আপনাদের কাছে মাতা ঈশ্বরের সাক্ষ্য ছিল।
আর আমি বুঝতে পেরেছি যে, মাতা ঈশ্বরের সাক্ষ্য বাইবেলের শুরু থেকে আছে।
এটা সমগ্র শাস্ত্র জুড়ে আছে।
[ভাগ ৩]
যখন আমি বাইবেল অধ্যয়ন করেছিলাম, তখন আমার জন্য মাতা ঈশ্বরকে বিশ্বাস করা সহজ ছিল, কিন্তু, এটা বিশ্বাস করা একটু কঠিন ছিল যে মাতা ঈশ্বর শরীর ধারণ করে এসেছেন।
আর আমার মনে হয় যেভাবে আমি অবশেষে সেটা বুঝতে সক্ষম হয়েছিলাম, সেটা ছিল দু হাজার বছর আগে যীশুর সাথে যা ঘটেছিল সেটাকে দেখে।
আর এর দ্বারা, আমি অনুভব করতে সক্ষম হয়েছি যে আমার শরীরে আসা স্বর্গীয় মাতাকে গ্রহণ করার জন্য, আমার নিজের সীমিত ধারণা, উপলব্ধি বা অনুমানের দ্বারা মাতা ঈশ্বরের কাছে যাওয়া বা বিশ্বাস করা উচিৎ নয়।
আর আমার শুধুমাত্র বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণীর দ্বারা স্বর্গীয় মাতাকে দেখা ও বিশ্বাস করা দরকার।
[ভাগ ৪]
যদি কারোর মাতা ঈশ্বরকে গ্রহণ করতে কঠিন লাগে, আমি তাদের বলব যে, তাদের আশেপাশের সৃষ্টির দিকে দেখে মাতা ঈশ্বরকে বুঝতে শুরু করুন।
জীবন একজন মাতার কাছ থেকে আসে, যা হল ঈশ্বরের অপরিবর্তনীয় প্রকৃতির ব্যবস্থা যা তিনি নিজেই নকশা করেছেন।
আর এর কারণ হল যে, ঈশ্বর আমাদের দেখাতে চেয়েছিলেন যে শুধুমাত্র পিতা নেই, কিন্তু একজন মাতাও আছেন যিনি আমাদের অনন্ত জীবন দেন।
[ভাগ ৫]
ঈশ্বরের মণ্ডলীতে আসার আগে, আমি সবসময় চিন্তিত ছিলাম যে আমি জীবনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারব কি না, এবং আমি আমার একমাত্র জীবন ভালভাবে কাটাতে পারব কি না।
কিন্তু, সত্য গ্রহণ করার পর এবং ঈশ্বরের আজ্ঞার বিষয়ে শেখার পর, আমি অবশেষে আত্মবিশ্বাসী, খুশী ও শান্তি অনুভব করেছিলাম যে, আমি ঈশ্বরের আজ্ঞাকারী হতে পারব এবং ঈশ্বরের সন্তান হিসাবে যোগ্য জীবনযাপন করতে পারব এবং স্বর্গে প্রবেশ করতে পারব।
যদি কেউ ঈশ্বরের মণ্ডলীতে আসার কথা চিন্তা করে, আমি আপনাকে পরামর্শ দেব যে যখনই আপনারা বাইবেল অধ্যয়ন করার সুযোগ পান, তখনই আসুন।
১১৯ বুনদাং পোষ্ট অফিস বক্স, বুনদাং-গু, সিয়ংনাম-সি, গিয়ংগি-দো, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র
Tel 031-738-5999 Fax 031-738-5998
প্রধান চার্চ: ৫০, সুনয়ে-রো, বুনদাং-গু, সিয়ংনাম-সি, গিয়ংগি-দো, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র
প্রধান চার্চ: ৩৫, পাংগিয়োইয়ক-রো, বুনদাং-গু, সিয়ংনাম-সি, গিয়ংগি-দো, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র
©বিশ্ব সুসমাচার প্রচার সংস্থা ঈশ্বরের মণ্ডলী। সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত গোপনীয়তা নীতি